Showing posts with label love. Show all posts
Showing posts with label love. Show all posts

Monday, 5 March 2018

How to save electricity bill in your shop / home part 2

প্রতিমাসে ২৫% পর্যন্ত বিদ্যুৎ খরচ সেভ করুন Electricity Bill Saver ব্যবহার করে  (পর্ব-২)

আজ আমি আপনাদের Power saver নিয়ে কিছু কথা বলব।  Power saver কেনার আগে আপনাকে যে বিষয় গুলো মাথায় রাখতে হবে তা হল, 
১. কোন প্রকার টেষ্ট রিপোট ছাড়া কোন প্রকার Power saver কিনবেন না।
২. এমন কোন Power saver সিলেক্ট করবেন না যাতে কোন Lightning Surge Protector না আছে। 
৩. ওজনে ভারী এবং দেখতে অনেক বড় এমন কোন প্রকার Power saver সিলেক্ট করবেন না।
৪. এমন কোন কাভার এর  Power saver সিলেক্ট করবেন না যা বেশী তাপমাত্রার স্থানে কাজ করতে পারে না। 
 
Power Saver

উপরের ছবি দেখে অনেকে বুজতেছেন ঘটনা কি, যারা না বুজতেছেন তাদের জন্য আমি বলি। প্রথম ছবিতে Power saver OFF করে  মিটার রিডিং দেখানো হয়েছে এবং দ্বিতীয় ছবিতে Power saver ON করে মিটার রিডিং দেখানো হয়েছে।

 আমাদের Power saver এর সুবিধা বা বৈশিষ্ট সুমহঃ
১. ২৫% পর্যন্ত ইলেক্টিসিটি সেভ করে।
২.  ইনপুট ভোল্টেজ কে স্থির রাখে
৩. শুধু লাগালেই হয়, এক ফেজের জন্য নতুন কোন ওয়ারিং এর প্রয়োজন হয় না।
৪. বিল্ট ইন ভাবে lightning surge protector লাগানো আছে।
৫. এটি দক্ষতা এবং power factor কে বাড়িয়ে দেয়।
৬. কোন প্রকার মেন্টেন্যন্স খরচ নেই, সহজে ব্যবহার করা যায়।
৭. সেফটি স্ট্যান্ডার্ড সম্বলিত।
৮. ইন্সুলেটিং ম্যাটেরিয়াল দারা বাহিরের কভার তৈরী যা দেবে বাড়তি নিরাপত্তা।

বাজারে আপনি হয়ত অনেক সস্তা দামের চায়না প্রডাক্ট পেয়ে যাবেন। তবে ভাল জিনিস কিনতে হলে একটু বেশি খরচ করতে হবে। এই ডিভাইস টি Made in Malaysia. এটি MALAYSIA - SIRIM QAS PERFORMANCE TEST (Test Report No. 2007EL0385)দারা পরিক্ষীত। 

Power saver ব্যবহার করে যে বিদ্যুৎ বিল কমে তার একটি নমুনা দেখানো হল নিচে...। এখান থেকে দেখা যাচ্ছে Power saver ব্যবহার করার আগে রিয়েল পাওয়ার ৯৯W তখন Power saver ব্যবহার করে ৬০W এ চলে আসেছে।
Performance Test Report
 আরও ভালভাবে বোঝার জন্য একটি ভিডিও দেয়া হল...

Order এর জন্য Call করুন...01869617821

Thursday, 1 March 2018

Bioscope apps problem and solution

Bioscope অ্যাপ এর ফুল স্ক্রীন প্রব্লেম

CRT টিভি এখন আর কেউ কিনেনা বললেই চলে। সবাই এখন LED টিভির দিকে জুকছে। আর এই টিভি যদি হয় SMART TV তাহলে কোন কথায় নেই। এক এর ভিতর সব। টিভি দেখা Youtube চালানো Facebook চালানো, Game খেলা ইত্যাদি। 

SMART TV দিয়ে RF চ্যানেল দেখার প্রবনতা খুব কম। সবাই সাধারনত WiFi এর মাধ্যমে Bioscope বা Jagobd দিয়ে টিভি দেখে থাকে। Bioscope তাদের প্রথম যে ভার্সন দিয়েছিল তাতে খুব সুন্দর ভাবে walton smart টিভিতে চ্যানেল দেখা যেত। গত কয়েক দিন আগে তাদের নতুন যে ভার্সন আপডেট করে তা walton smart টিভির জন্য পারফেক্ট না। যার কারণে এখন যে সমস্যা টি দেখা দিয়েছে তা হল Bioscope প্লে হয় ঠিক কিন্তু Full screen করে দেখা যায় না। এই সমস্যা থেকে কিভাবে মুক্তি পেতে কি করতে পারি তা অনেকে জানতে চেয়েছে আমার কাছে। তাদের জন্য আমি একটি সমধান নিয়ে হাজির হয়েছি।
Bioscope full screen problem

আপনি যদি আগের ভার্সন টি ব্যবহার করেন তাহলে এই সমস্যা টি আর হবে না। আগের ভার্সন টি হল v 1.0 থেকে v 1.0.8 পর্যন্ত walton smart টিভিতে আপনি ভালভাবে সব চ্যানেল দেখতে পারবেন. এখন কথা হল আপনি এই আগের ভার্সন টি কোথায় পাবেন। যারা Internet সম্পকে ভাল জানেন তারা হয়ত Download করে নিতে পারবেন। যারা না পারবেন তাদের জন্য নিচে একটি Download লিং দিয়ে দিলাম । install করে দেখেন আশা করি সমধান হয়ে যাবে।

এছাড়া আরেকটি উপায় হল UC Browser ব্যবহার করে সরাসরি Bioscope এর Web site থেকে আপনি সব চ্যানেল দেখতে পারেন। 

Bioscope v 1.0.8 Download করতে এখানে click করুন 
https://drive.google.com/open?id=1CIwOHo4heHTgASjPo4465r51dQVGJDT5


নতুন নতুন সমস্যা এবং এর সমধান পেতে সব সময় Smart TechBD এর সংঘে থাকুন।

Wednesday, 14 February 2018

বাংলাদেশে ভালবাসা দিবসের ইতিকথা

বাংলাদেশের ভালবাসা দিবস 
১৯৯৩ সালের দিকে বাংলাদেশে বিশ্ব ভালবাসা দিবসের আর্বিভাব টে যায় যায় দিন পত্রিকার সম্পাদক শফিক রেহমান তিনি পড়াশোনা করেছেন লন্ডনে পাশ্চাত্যের ছোঁয়া নিয়ে দেশে এসে লন্ডনী সংস্কৃতির প্র্যাকটিস শুরু করেন তিনি প্রথম যায় যায় দিন পত্রিকার মাধ্যমে বিশ্ব ভালবাসা দিবস বাংলাদেশীদের কাছে তুলে ধরেন তেজগাঁওয়ে তার পত্রিকা অফিসে কেউ চাকরী নিতে গেলে সাথে তার গার্লফ্রেন্ডকে নিয়ে যেতে হতো প্রেমের যুগললবন্দী কপোত-কপোতীকে দেখে ওনি খুব খুশী হতেন
 HAPPY VALENTINE'S DAY

এজন্য শফিক রেহমানকে বাংলাদেশে ভালবাসা দিবসের জনক বলা হয় এক নোংরা জঘন্য ইতিহাসের স্মৃতিচারণের নাম বিশ্ব ভালবাসা দিবস

ইতিহাসটির বয়স সতের শত সাঁইত্রিশ বছর হলেওবিশ্ব ভালবাসা দিবসনামে এর চর্চা শুরু হয় সাম্প্রতিক কালেই দুই শত উন সত্তর সালের চৌদ্দই ফেব্রুয়ারির কথা তখন রোমের সম্রাট ছিলেন ক্লডিয়াস সে সময় ভ্যালেন্টাইন নামে একজন সাধু, কারা রক্ষীর অন্ধ মেয়ের প্রেমে পরেন অপরাধে সম্রাট ক্লডিয়াস সাধু ভ্যালেন্টাইনের শিরশ্ছেদ করেন

তার ভ্যালেন্টাইন নাম থেকেই দিনটির নাম করণ করা হয়ভ্যালেন্টাইন ডেযা আজকেরবিশ্ব ভালবাসা দিবস বাংলাদেশে দিবসটি পালন করা শুরু হয় ১৯৯৩ইং সালে কিছু ব্যবসায়ীর মদদে এটি প্রথম চালু হয় অপরিণামদর্শী মিডিয়া কর্মীরা এর ব্যাপক কভারেজ দেয় আর যায় কোথায় ! লুফে নেয় বাংলার তরুণ-তরুণীরা এরপর থেকে ঈমানের ঘরে ভালবাসার পরিবর্তে ভুলের বাসা বেঁধে দেয়ার কাজটা যথারীতি চলছে 

মানুষ যখন বিশ্ব ভালবাসা দিবস সম্পর্কে জানত না, তখন পৃথিবীতে ভালবাসার অভাব ছিলনা আজ পৃথিবীতে ভালবাসার বড় অভাব তাই দিবস পালন করে ভালবাসার কথা স্মরণ করিয়ে দিতে হয়! আর হবেই না কেন! অপবিত্রতা নোংরামি আর শঠতার মাঝে তো আর ভালবাসা নামক ভালো বস্তু থাকতে পারে না তাই আল্লাহ তাআলা মানুষের হৃদয় থেকে ভালবাসা উঠিয়ে নিয়েছেন বিশ্ব ভালবাসা দিবসকে চেনার জন্য আরও কিছু বাস্তব নমুনা পেশ করা দরকার দিনটি যখন আসে তখন শিক্ষাঙ্গনের শিক্ষার্থীরা বিশেষ করে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা তো একেবারে বেসামাল হয়ে উঠে নিজেদের রূপা-সৌন্দর্য উজাড় করে প্রদর্শনের জন্য রাস্তায় নেমে আসে

শুধুই কি তাই ! অঙ্কন পটীয়সীরা উল্কি আঁকার জন্য পসরা সাজিয়ে বসে থাকে রাস্তার ধারে তাদের সামনে তরুণীরা পিঠ, বাহু আর হস্তদ্বয় মেলে ধরে পছন্দের উল্কিটি এঁকে দেয়ার জন্য

 ইসলাম কী বলে এই ভালবাসা নিয়ে ??

‘ভালবাসা’ এক পবিত্র জিনিস যা আল্লাহ রাব্বুল আলামীন এর পক্ষ হতে আমরা পেয়েছি। ভালবাসা’ শব্দটি ইতিবাচক। আল্লাহ তা‘আলা সকল ইতিবাচক কর্ম-সম্পাদনকারীকে ভালবাসেন। আল্লাহ তা‘আলা বলেন, 

 وَلَا تُلْقُوا بِأَيْدِيكُمْ إِلَى التَّهْلُكَةِ وَأَحْسِنُوا إِنَّ اللَّهَ يُحِبُّ الْمُحْسِنِينَ

‘‘এবং স্বহস্তে নিজেদেরকে ধ্বংসের মুখে ঠেলে দিয়ো না। তোমরা সৎকর্ম কর, নিশ্চয় আল্লাহ্‌ মুহসিনদের ভালবাসেন।’’(সূরা আল-বাকারা:১৯৫)
 
ভুলের পর ক্ষমা প্রার্থনা করা এবং পবিত্রতা অবলম্বন করা এ দুটিই ইতিবাচক কর্ম। তাই আল্লাহ তাওবাকারী ও পবিত্রতা অবলম্বনকারীদেরকেও ভালবাসেন। 
আল্লাহ বলেন,
إِنَّ اللَّهَ يُحِبُّ التَّوَّابِينَ وَيُحِبُّ الْمُتَطَهِّرِينَ

‘‘নিশ্চয়ই আল্লাহ্‌ তাওবাকারী ও পবিত্রতা অবলম্বনকারীদেরকে ভালবাসেন।’’(সূরা আল-বাকারা:২২২)
তাকওয়া সকল কল্যাণের মূল। তাই আল্লাহ মুত্তাকীদেরকে খুবই ভালবাসেন।
তিনি বলেন,
فَإِنَّ اللَّهَ يُحِبُّ الْمُتَّقِين
‘‘আর নিশ্চয় আল্লাহ মুত্তাকীদেরকে ভালবাসেন।’’(সূরা আল ইমরান:৭৬)
পবিত্র এ ভালবাসার সাথে অপবিত্র ও নেতিবাচক কোন কিছুর সংমিশ্রণ হলে তা আর ভালবাসা থাকে না, পবিত্রও থাকে না; বরং তা হয়ে যায় ছলনা,শঠতা ও স্বার্থপরতা। 

ভালবাসা, হৃদয়ে লুকিয়ে থাকা এক অদৃশ্য সুতোর টান। কোন দিন কাউকে না দেখেও যে ভালবাসা হয়; এবং ভালবাসার গভীর টানে রূহের গতির এক দিনের দূরত্ব পেরিয়েও যে দুই মুমিনের সাক্ষাত হতে পারে তা ইবন আব্বাস রাদিয়াল্লাহু ‘আনহুমার এক বর্ণনা থেকে আমরা পাই।
তিনি বলেন,
النعم تكفر والرحم تقطع ولم نر مثل تقارب القلوب

‘‘কত নি‘আমতের না-শুকরি করা হয়, কত আত্মীয়তার বন্ধন ছিন্ন করা হয়, কিন্তু অন্তরসমূহের ঘনিষ্ঠতার মত (শক্তিশালী) কোন কিছু আমি কখনো দেখি নি।’’(ইমাম বুখারী, আল-আদাবুল মুফরাদ :হাদীস নং২৬২)

what is valentine day

ভালবাসা দিবস

ভালোবাসা পৃথিবীর সবচেয়ে মধুর কোমল দুরন্ত মানবিক অনুভূতি। ভালোবাসা নিয়ে ছড়িয়ে আছে কত কত পৌরাণিক উপন্যস কবিতা গান। সাহিত্য-শিল্প-সংস্কৃতি সর্বত্রই পাওয়া যায় ভালোবাসার সন্ধান। ভালোবাসার জন্য মানুষ মৃত্যুকে তুচ্ছ করে ঘর বাড়ি ছাড়তে দিদাবুধ করে না রাজা সিংহাসন ত্যাগ করে হাসিমুখে প্রেমিকার হাত ধরে। আজকের এই বিংশ শতাব্দীর সময়ে ঈর্ষা-বিদ্বেষ আর হানাহানির পৃথিবীতে ভালোবাসা প্রতিনিয়ত সৃষ্টি করে চলেছে অমর্ত্যলোকের কাহিনী। আজ ১৪ ফেব্রুয়ারি, ভ্যালেন্টাইনস ডে বা বিশ্ব ভালোবাসা দিবস। আজকের প্রজন্মের কাছে বিশেষ করে টিনেজারদের কাছে এটি সবচেয়ে কাঙ্ক্ষিত দিন। দুনিয়াজুড়ে তারা দিনটিকে অত্যন্ত আগ্রহ আনন্দের সঙ্গে পালন করে চলছে। তারুণ্যের অনাবিল আনন্দ আর বিশুদ্ধ উচ্ছ্বাসে সারাবিশ্বের মতো ভ্যালেন্টাইনস ডে উজাপন আমাদের দেশেও দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। কী এই ভ্যালেন্টাইনস ডে? কীভাবে তার উৎপত্তি? কেনইবা একে ঘিরে ভালোবাসা উৎসবের আহ্বান? আসুন তরুণদের এই প্রশ্নগুলোর উত্তর খুজার চেষ্টা করি।
 

ভালোবাসা দিবস বা সেন্ট ভ্যালেন্টাইন' ডে একটি বার্ষিক উৎসবের দিন যা ১৪ই ফেব্রুয়ারি ভালোবাসা এবং অনুরাগের মধ্যে উদযাপিত হয়। দিবসটি বিশ্বের বিভিন্ন দেশে উদযাপিত হয়ে থাকে, যদিও অধিকাংশ দেশেই দিনটি ছুটির দিন নয় যদিও বাংলাদেশের কিছু কিছু প্রতিষ্ঠান দিয়ে থাকে।

HAPPY VALENTINE'S DAY

 

২৬৯ সালে ইতালির রোম নগরীতে সেন্ট ভ্যালেইটাইন' নামে একজন খৃষ্টান পাদ্রী চিকিৎসক ছিলেন। ধর্ম প্রচার-অভিযোগে তৎকালীন রোমান সম্রাট দ্বিতীয় ক্রাডিয়াস তাঁকে বন্দী করেন। কারণ তখন রোমান সাম্রাজ্যে খৃষ্টান ধর্ম প্রচার নিষিদ্ধ ছিল। বন্দী অবস্থায় তিনি একজন কারারক্ষীর দৃষ্টহীন মেয়েকে চিকিৎসার মাধ্যমে সুস্থ করে তোলেন। এতে সেন্ট ভ্যালেইটাইনের জনপ্রিয়তার বেড়ে যায়। এবং তার এই জনপ্রিয়তার প্রতি ঈর্ষান্বিত হয়ে রাজা তাকে মৃত্যুদণ্ড দেন। সেই দিনটি ১৪ই ফেব্রুয়ারি ছিল। অতঃপর ৪৯৬ সালে পোপ সেন্ট জেলাসিউও ১ম জুলিয়াস ভ্যালেইটাইন' স্মরণে ১৪ই ফেব্রুয়ারিকে ভ্যালেন্টাইন' দিবস ঘোষণা করেন। খৃষ্টানজগতে পাদ্রী-সাধু সন্তানদের স্মরণ কর্মের জন্য ধরনের অনেক দিবস রয়েছে। যেমন: ২৩ এপ্রিল - সেন্ট জজ ডে, ১১ নভেম্বর - সেন্ট মার্টিন ডে, ২৪ আগস্ট - সেন্ট বার্থোলোমিজম ডে, নভেম্বর - আল সেইন্টম ডে, ৩০ নভেম্বর - সেন্ট এন্ড্রু ডে, ১৭ মার্চ - সেন্ট প্যাট্রিক ডে।

পাশ্চাত্যের ক্ষেত্রে জন্মদিনের উৎসব, ধর্মোৎসব সবক্ষেত্রেই ভোগের বিষয়টি মুখ্য। তাই গির্জা অভ্যন্তরেও মদ্যপানে তারা কিছু মনে করে না। খৃস্টীয় এই ভ্যালেন্টাইন দিবসের চেতনা বিনষ্ট হওয়ায় ১৭৭৬ সালে ফ্রান্স সরকার কর্তৃক ভ্যালেইটাইন উৎসব নিষিদ্ধ করা হয়। ইংল্যান্ডে ক্ষমতাসীন পিউরিটানরাও একসময় প্রশাসনিকভাবে দিবস উদযাপন নিষিদ্ধ ঘোষণা করে। এছাড়া অস্ট্রিয়া, হাঙ্গেরি জার্মানিতে বিভিন্ন সময়ে দিবস প্রত্যাখ্যাত হয়। সম্প্রতি পাকিস্তানেও ২০১৭ সালে ইসলামবিরোধী হওয়ায় ভ্যালেন্টাইন উৎসব নিষিদ্ধ করে সেদেশের আদালত। বর্তমানকালে, পাশ্চাত্যে উৎসব মহাসমারোহে উদযাপন করা হয়। যুক্তরাজ্যে মোট জনসংখ্যার অর্ধেক প্রায় ১০০ কোটি পাউন্ড ব্যয় করে এই ভালোবাসা দিবসের জন্য কার্ড, ফুল, চকোলেট, অন্যান্য উপহারসামগ্রী শুভেচ্ছা কার্ড ক্রয় করতে, এবং আনুমানিক প্রায় . কোটি শুভেচ্ছা কার্ড আদান-প্রদান করা হয়।